উল্লাস, টেনশন, স্নায়ুচাপে ভেঙে পড়া, অসুস্থতা—কী ছিল না গতকালের পাঁচ ঘণ্টার ভয়ংকর সমুদ্রযাত্রায়! সেন্ট লুসিয়া থেকে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে মার্টিনিক হয়ে ডমিনিকা আসার পথে শুরুতে ক্রিকেটাররা রোমাঞ্চিত থাকলেও পরে অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন ‘মোশন সিকনেসে’।
সমুদ্রভ্রমণে অবশ্য কারও কারও এ রকম হতেই পারে। আশার কথা, ডমিনিকা আসার পথে যাঁরাই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন, সবাই এখন ভালো আছেন। দলের লজিস্টিক ম্যানেজার নাফিস ইকবাল মুঠোফোন বলেছেন, ‘সবাই এখন সুস্থ। কারও কোনো সমস্যা নেই। আমি স্থানীয় ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলেছি। ওনারা বলেছেন, এ রকম সমস্যা অনেকের হতে পারে, তবে সেটা সাধারণত ৫-৬ ঘণ্টার মধ্যে কেটে যায়।’ডমিনিকায় বাংলাদেশ দল আছে রাজধানী রোসো থেকে সড়কপথে ঘণ্টাখানেক দূরত্বের ক্যাবরিটস রিসোর্টে। আর টি-টোয়েন্টির ভেন্যু উইন্ডসর পার্ক রোসোতে। আজ দুপুরে সেখানেই অনুশীলন করার কথা বাংলাদেশ দলের। কিন্তু আটলান্টিকে সৃষ্ট সাইক্লোনের প্রভাবে এখানেও কয়েক দিন ধরে বৃষ্টি।