তাড়াশসিরাজগঞ্জ

সিরাজগঞ্জ -৩ আসনে উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে চায় ব্রিগেডিয়ার নজরুল হাসান মানিক

তাড়াশ থেকে সাব্বির মির্জা : রায়গঞ্জ-তাড়াশ ও সলঙ্গা নিয়ে সিরাজগঞ্জ-৩ আসন গঠিত। দীর্ঘ ১৫ বছরে বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের উন্নয়নে পাল্টে গেছে এ এলাকার ভৌগলিক চিত্র ও মেহনতি মানুষের জীবন যাত্রার মান। এ আসনে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। আর ওই উন্নয়নের ধারা চলমান রাখতে এবং মানুষের কল্যানে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী মো. নজরুল হাসান মানিক (অব:)। তাই তিনি দিন-রাত মানুষের পাশে থেকে মানুষের কল্যাণে এ এলাকার উন্নয়ন মূলক কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী মো: নজরুল হাসান মানিক (অব:) এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ”আওয়ামীলীগের উন্নয়ন দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে রন্ধে রন্ধে পৌছে গেছে। আওয়ামীলীগের উন্নয়নের কথা আর প্রচার করা লাগে না। জন মানুষের মনে সেগুলো গেঁথে আছে’। তাই তিনি আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ -৩ আসনে নৌকার মাঝি হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। সমাজের সকল বৈষম্য আর দুর্নীতিকে নির্মূল করে, অবহেলিত, অসহায় মানুষের পাশে থেকে কৃষক, শ্রজীবী মানুষ ও নারী সমাজের অধিকার আদায় ও বাস্তবায়নে তিনি বদ্ধপরিকর।

তাই দলীয় মনোনয়ন পেতে তিনি দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম মজবুত, দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্য বদ্ধ করা সহ সারাক্ষণ এলাকার মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগ দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে এই ধারা অব্যাহত রাখবেন বলে তিনি জনগণকে  প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, দেশে শেখ হাসিনার উন্নয়নের চিত্রের জন্য পোস্টার লাগে না তাঁর উন্নয়নের পোস্টার হলো দৃশ্যমান রাস্তাঘাট, ব্রীজ, কালভার্ট ও ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। যে রাস্তা দিয়ে আপনারা অনায়াসে দ্রুত যাতায়াত করতে পারছেন, এটা হলো জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন, যে ব্রীজ দিয়ে নদী, খাল অনায়াসেই পাড় হচ্ছেন তাই হলো শেখ হাসিনার উন্নয়ন, ঘরে ঘরে এখন বিদ্যুতের বাতি জ্বলছে তাও শেখ হাসিনার উন্নয়ন। প্রতিটি পাড়া, মহল্লা, গ্রাম, ইউনিয়নে স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির এসব কিছুই শেখ হাসিনার উন্নয়নে ঝলকানীতে জ্বলজ্বল করছে।

বিগত দিনে বিএনপি’র আমলে এসব কাঁচা রাস্তা দিয়ে গুরুতর অসুস্থ রোগী নিয়ে যাওয়া আসা, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, প্রশাসনের লোকজনের যাতায়াতে চরম ভোগান্তী প্রহাতে হত। অতীতে তাড়াশে চোর-ডাকাতের চরম উৎপাত ছিল। বিশেষ করে বৃহৎ চলনবিল অঞ্চলের ডাকাতদল দক্ষিণ অঞ্চলে অবাধে চলাফেরা করতো এবং প্রায়ই ডাকাতিতে লিপ্ত হত। বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আধুনিকায়নের ফলে মানুষের নিরাপত্তায় এসেছে স্বস্তি। যে কোন স্থানে যে কোন সময় করা যায় অবাদ যাতায়াত। উন্নতি-অগ্রগতির মূলে, কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য সামগ্রী এ-অঞ্চলকে করেছে বাংলাদেশের উন্নতি-অগ্রগতির দৃপ্ত পথিক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আমলে এখন উন্নত রাস্তা-ঘাট নির্মান হওয়ায় যানবাহনে করে দ্রুত নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে যাচ্ছেন সবাই।

আর ওই উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে এবং উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আগামি  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ -৩ (রায়গঞ্জ,তাড়াশ) আসনে জাতীয় সংসদ সদস্য পদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন তিনি।

রায়গঞ্জ-তাড়াশ ও সলঙ্গা নির্বাচনী এলাকা ঘুরে  জানা গেছে, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন হাট-বাজার, চায়ে দোকানে ও গ্রামগঞ্জে চষে বেড়াচ্ছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী মো: নজরুল হাসান মানিক (অব:)। রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি এক পরিচিত মুখ। তিনি নির্বাচনী এলাকায় দিন-রাত দলীয় তৃনমূলের নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে অংশ গ্রহন করে নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করছেন। আমাগী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে ব্রিগেডিয়ারকে নিয়ে নির্বাচনী মাঠ এখন অনেকটাই সরগরম হয়ে ওঠেছে। আওয়ামীলীগ সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে এবং শেখ হাসিনার স্বপ্ন বাংলাদেশ হবে একটি র্স্মাট দেশ ও গ্রামকে শহরে পরিণত করতে এ আসনে জনগণ চাচ্ছেন পরিবর্তন, চাচ্ছেন নতুন মুখ। তাই জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৩ আসনকে ধরে রাখতে ব্রিগেডিয়ার নজরুল হাসান মানিকের কোন বিকল্প নেই এমনটাই জানালেন এলাকার জনসাধারন।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী মো. নজরুল হাসান (অবঃ) ১৯৫৯ ইং সালে ১লা জানুয়ারী পাবনা জেলায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি তাড়াশ উপজেলার বারুহাস ইউনিয়নের কুসুম্বী গ্রামের মরহুম নাজাতুল্লাহ ও রত্নগর্ভা মরহুমা আলহাজ মোসাম্মৎ আয়শা খাতুনের দশ সন্তানের মধ্যে তিনি ৭ম সন্তান। তিনি বঙ্গবন্ধুর আর্দশের ধারক এবং বাস্তবায়ক সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। মহান মুক্তিযুদ্ধের কিশোর সংবাদ বাহক হিসেবে তাঁর পরিচিতি রয়েছে। তিনি ছিলেন অত্যান্ত মেধাবী শিক্ষার্থী। তিনি শৈশবকাল থেকেই সামাজিক কার্যক্রমের সাথে জড়িত। কাব্স, স্কাউট, ক্যাডেট সংগঠনের সদস্য ছিলেন। ১ম শ্রেনী হতে ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত পাবনা জিলা স্কুলে পড়া শোনা করেছেন। তিনি ১৯৭০ সালে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হন। সেখান থেকে তিনি এসএসসি এবং এইচএসসি কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ন হন। লেফটেন্যান্ট অবস্থায় ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) হতে স্নাতক ডিগ্রী (বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ইন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স) অর্জণ করেন। ১৯৮৮ ইং হতে ১৯৯০ ইং সালে বেজিং ল্যাংগুয়েজ ও কালচার ইউনিভার্সিটি হতে চীনা ভাষায় স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ২০০৯ ইং সালে তিনি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ হতে এমবিএ সম্পন্ন করেন এবং উপাচার্য মেডেল প্রাপ্ত হন।

তিনি ১৯৭৮ ইং সালে ১ম বি এম এ লং কোর্সে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অফিসার পদে যোগদান করেন। ২০১১ সালের ৩১ ডিসেম্বর সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। তাঁর কর্মময় জীবন ছিল অত্যান্ত প্রশংসিত। কৃতিত্ব ও সুনামের সাথে কর্মময় জীবন শেষ করার পরও তিনি সরকারের মনোনীত হয়ে রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব সফলতার সাথে পালন করেছেন। তাই অবসর গ্রহনের পর ২০১২ সালে ৩ বৎসরের জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা পাওয়ার ডিষ্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিঃ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব ভার দেন। সেখানেও তিনি দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করায় পরবর্তিতে আবারও ২০১৫ সালে আরো ২ বছরের জন্য ওই পদে বহাল রাখেন। এ সময় রাজধানী ঢাকার বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা আধুনিকায়নসহ আমূল পরিবর্তন করে অভূতপুর্ব উন্নয়ন সাধন করে প্রশংসিত হয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌছিয়ে দেবার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং ইহার অঙ্গ সংগঠনের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং বাংলাদেশ বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে সমন্বয় করে ২০১৮ ইং সালের মধ্যেই তাড়াশ, রায়গঞ্জ ও সলঙ্গায় শতভাগ বিদ্যুতের আওতায় আনার জন্য সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। তাঁর প্রচেষ্ঠা ও অক্লান্ত পরিশ্রমে সারা দেশে বিদ্যুতায়নের ফলে সরকারের ভাবমূর্তি আরো উজ্বল হয়ে ওঠে। পাশাপাশি তিনি নির্বাচনী এলাকায় স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সংগে সক্রিয়ভাবে কাজ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রাখেন। তিনি সরকারের রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একজন কর্মী হিসেবে তাঁর কাজ চলমান রেখেছেন। তিনি তাঁর নিজ এলাকায় যুবকদের আত্ম-নির্ভরশীল ও কারিগরি শিক্ষায় দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য নাজাতুল্লাহ্-আয়শা মেমোরিয়াল টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ নামে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।

ইতিমধ্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ঐতিহ্যবাহী চলনবিলের জীব বৈশিষ্ট সংরক্ষনের জন্য নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহন, শিক্ষিত বেকার যুবকদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কারিগরি প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি এসএসসি (ভোকেশনাল) চালুকরে ইতিমধ্যে শতাধিক কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তির দক্ষ জনবল তৈরীতে এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনের জন্য অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন। এ ছাড়াও চলনবিল কৃষি ভিত্তিক এলাকায় সেচ পাম্প ব্যবস্থা করায় ধান উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করেছেন। ধান উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি মাছ উৎপাদনবৃদ্ধির ব্যাপারে মৎস চাষীদের অনুপ্রাণিত করা, নৃগোষ্ঠি সম্প্রদায়ের আর্থিক ও সামাজিক উন্নয়নে সহযোগীতা করা এবং এলাকার ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহন ও সার্বিক সহযোগীতা করে আসছেন।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী মো. নজরুল হাসান (অবঃ) ছাত্র জীবন থেকে  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শের সৈনিক হিসেবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। পরবর্তীতে চাকুরী জীবনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সাহসীকতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল হিসেবে সর্বশেষ দায়িত্ব পালন করে চাকুরী জীবন থেকে অবসর গ্রহন করেন। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে আবারও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে বাংলাশে আওয়ামী লীগ পাবনা পৌর শখার সম্মানিত উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এ ছাড়াও তিনি বর্তমানে তাড়াশ স্টুডেন্ট এসোসিয়েসনের উপদেষ্টা, তাড়াশ সমিতির, সিরাজগঞ্জ সমিতির, পাবনা সমিতির, ক্যাডেট কলেজ ক্লাব লিঃ, অরকা ও ইনষ্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং বাংলাদেশের আজীবন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল প্রকৌশলী মোঃ নজরুল হাসান (অবঃ) সেনাবাহিনীতে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে ইলেকট্রিক্যাল এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে সেনাবাহিনী প্রধান কর্তৃক সিএএস কমেনডেশন প্রদান করেন। এ সময় তিনি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান ট্রাষ্ট ব্যাংক লিঃ এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, ট্রাষ্ট টেকনিক্যাল ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, ট্রাষ্ট ব্যাংক ইনভেষ্টমেন্ট লিঃ এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, বাংলাদেশ মেশিনটুল্স ফ্যাক্টরী এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, বাংলাদেশ ডিজেল প্লাট লিঃ এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, আর্মি হাউজিং সোসাইটি (বর্তমানে জলসিড়ি) এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ও ট্রাষ্ট ওভারসীস রিক্রটিং এজেন্সী এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 সেনাবাহিনীতে চাকুরীরত অবস্থায় তিনি প্রশিক্ষন ও অফিসিয়াল কাজে চায়না, আমেরিকা, কানাডা, ক্ষিন কোরিয়া, জাপান, মোজাম্বিক, ক্ষিন আফ্রিকা, জিম্বাবুয়ে, জাম্বিয়া, সুয়াজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, ইতালী, জার্মানী, থাইল্যান্ড, মালায়েশিয়া, ইন্ডিয়া আরো বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button